বাঁচা মরার লড়ায়ে এলিমেনেটর রাউন্ডে ফরচুন বরিশালের মুখোমুখি হয়েছে বেক্সিমকো ঢাকা। এই ম্যাচের পুরো সময়েই সতীর্থদের সঙ্গে উত্তেজিত আচরণ করেছেন ঢাকার অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম।
কুল মুশফিককে এই ম্যাচে বারবার দেখা গেছে ভিন্ন রূপে। মেজাজ হারিয়ে স্পিনার নাসুম আহমেদকে দুইবার মারতে গেছেন দেশসেরা উইকেট-রক্ষক ও সাবেক অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম।
আরও পড়ুন: বক্ষবাসের নিচে ট্যাটু, মুহূর্তে ভাইরাল নুসরাত
এই ম্যাচের ১৩তম ওভারে নাসুমকে বিশাল ছক্কা মেরেছিলেন আফিফ। আর এ সময়েই এই ঘটনা ঘটে। ওই ওভারে নাসুমের ছক্কা খাওয়াতে মুশফিক ছিলেন বেশ বিরক্ত।
পরের বলেই আবারও আফিফ মিডউইকেটে বল ঠেলে সিঙ্গেল নেন। তখন নিজের পজিশন ছেড়ে বোলিং কুড়িয়ে আনতে যান নাসুম ও মুশফিক। তখন বলটি হাতে তুলে নিয়েছিলেন মুশফিক-ই, কিন্তু উত্তেজিত মুশফিক বল হাতে নিয়ে উইকেটে না মেরে প্রথমে নাসুমকে মারার জন্য উদ্যত হন!
আরও পড়ুন: ‘সোনার বাংলা’ হোটেলে ধর্ষণ, এরপর
পরের ঘটনা ১৭তম ওভারে। শফিকুলের বলে আফিফ উইকেটের পেছনে ক্যাচ তুলে দিয়েছিলেন। সেটি ধরতে উইকেটের পেছন থেকেই ছুটে যান মুশফিক। ওই ক্যাচ ধরতে ছুটছিলেন নাসুমও। কিন্তু শেষ পর্যন্ত নাসুম দাঁড়িয়ে থেকে মুশফিককে ক্যাচ নেওয়ার সুযোগ করে দিয়েছিলেন।
আফিফের ক্যাচ ধরে মুশফিক ফের একই ভঙ্গিতে নাসুমকে মারার জন্য উদ্যত হয়েছিলেন!
আরও পড়ুন: মাদারীপুরে এক নারীকে পালাক্রমে ধর্ষণ করলো ৫ যুবক
তখস স্বাভাবিকভাবেই অধিনায়কের কাছ থেকে এমন আচরণ পেয়ে বিস্মিত ছিলেন নাসুম। উইকেট পেয়ে যেখানে উল্লাস করার কথা, উল্টো নাসুম পেলেন ‘অপ্রত্যাশিত’ আচরণ। যা ক্রিকেটের চেতনার সঙ্গে বড্ড বেমানান। অবশ্য এলিমেনেটর ম্যাচে কেবল নাসুমের সঙ্গেই মুশফিক এমন আচরণ করেননি।